স্বাস্থ্যে: কথায় বলে স্বাস্থ্যই সম্পদ। আর তাই প্রত্যেককেই ফিট থাকার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। কাজেই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে হবে অল্প বয়স থেকেই। নতুবা অসুস্থতায় জর্জরিত এবং অসুখী বার্ধক্য কাটাতে হবে আপনাকে।
অর্থ সঞ্চয়ে যত্নবান না হওয়া: উপার্জনের সূচনা যৌবনেই। তাই টাকা জমানোর ব্যাপারে যৌবনেই সতর্ক হতে হবে। মনে রাখবেন, অর্থ সঞ্চয়ের অভ্যাস ভবিষ্যতের সুখকে অনেকখানি সুনিশ্চিত করে।
আত্মকেন্দ্রিক জীবনযাপন করা: অল্প বয়স থেকেই নিজের আশেপাশের মানুষজন সম্পর্কে সচেতন হতে শিখুন। নতুবা বার্ধক্যে আপনাকে একা হয়ে যেতে হবে।
চেনা গণ্ডির বাইরে যেতে না পারা: অচেনাকে চেনার মাধ্যমেই বেড়ে ওঠে একজন মানুষের মানসিক পরিধি। কাজেই নিজের ছকে বাঁধা জীবনের বাইরে গিয়ে একেবারে নতুন ধরনের কিছু করার কথা ভাবুন। আর সেটা করুন যৌবনেই।
দেশ পরিভ্রমণে বিরত থাকা: ভ্রমণের মাধ্যমে অভিজ্ঞতার পরিধি বাড়ানো যায়। শাস্ত্রমতে, যৌবনই দেশ পরিভ্রমণের উপযুক্ত সময়।
সমাজের তৈরি পরিচিতির বাইরে যেতে না পারা: মেয়ে হলে এ কাজ করা যাবে না, ছেলেদের তমুক কাজ করা শোভা পায় না। এ ধারনের নির্দেশিকার মাধ্যমে প্রতি মুহূর্তে সমাজ আমাদের একটা চেনা পরিচিতির মধ্যে বেঁধে দিতে চায়। কিন্তু জেনে রাখা ভালো, যৌবনেই এই পরিচিতিকে ভাঙা প্রয়োজন।